র্যাব কেন এই বিতর্কিত ব্যক্তিদের এখনও গ্রেফতার করতে পারেনি—এমন প্রশ্নে মুনীম ফেরদৌস জানান, তাদের বিষয়ে তদন্ত চলছে এবং সঠিক তথ্য পেলেই গ্রেফতার করা হবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গণহত্যায় জড়িতদের গ্রেফতারে র্যাবের ভূমিকা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ৫ আগস্টের পর থেকে র্যাব এক হাজার ৭০ জনকে গ্রেফতার করেছে, যার মধ্যে ৩৯ জন উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তা। এছাড়া, ছাত্র-জনতার ওপর অস্ত্রসহ গুলির ঘটনার সাথে জড়িত ১৫ জনকেও গ্রেফতার করা হয়েছে, যাদের কর্মকাণ্ডের ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছিল।
তিনি আরও বলেন, র্যাব অনেক উচ্চপর্যায়ের রাজনৈতিক নেতা এবং কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করেছে। যদি কেউ কোনো তথ্য দেন, তাহলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। র্যাব সবসময় জনগণের পাশে রয়েছে।
র্যাবের সদস্যদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ উঠেছে কিনা জানতে চাইলে তিনি জানান, র্যাবের কোনো সদস্য কর্মবিরতিতে যায়নি বা পালিয়ে যায়নি। র্যাবের ১০ হাজার সদস্যের মধ্যে প্রায় ৪৪ শতাংশই পুলিশ বাহিনী থেকে আসে, কিন্তু র্যাব কখনোই ছাত্র-জনতার ওপর মারণাস্ত্র ব্যবহার করেনি।