গণতন্ত্র নষ্ট যেনো না হয় : ফখরুল
স্টাফ রিপোর্টর : বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গণতন্ত্র আর বিএনপি দুটি সমার্থক। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য বিএনপি প্রথম তত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা করেছিল।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘এই অন্তবর্তী সরকারের যারা দায়িত্বে আছেন তাদের অনুরোধ করতে চাই, এখনো আমলাদের মধ্যে, সরকারের মধ্যে সেই ফ্যাসিবাদী সরকারের অনেক প্রেতাত্মা উসকানি দিচ্ছে। তারা সমস্ত প্রচেষ্টা নস্যাৎ করার জন্য বসে আছে। আপনাদের রুখে দাঁড়াতে হবে। গণতন্ত্রকে যদি ধ্বংস করতে চায়, আবার বিপদে ফেলতে চায় সেটা অবশ্যই প্রতিরাধ করতে হবে। গণতন্ত্র দিবসে আমাদের শপথ নিতে হবে, বুকের রক্ত দিয়ে হলেও বাংলাদেশকে রক্ষা করতে হবে, বাংলাদেশকে সত্যিকার অর্থে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত করতে হবে।’
দলের প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, ঢাকা মহানগর উত্তরের আমিনুল হক ও দক্ষিণের তানভীর আহমেদ রবিনের যৌথ পরিচালনায় সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খান, এজেডএম জাহিদ হোসেন, ভাইস চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন, আসাদুজ্জামান রিপন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, আবদুস সালাম, কেন্দ্রীয় নেতা খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, কাজী সাইয়্যদেুল আলম বাবুল, ঢাকা জেলার নিপুণ রায় চৌধুরী,গাজীপুরেরর ফজলুল হক মিলন, নারায়নগঞ্জের শওকত হোসেন সরকার, মুন্সিগঞ্জের কামরুজ্জামান রতন, টাঙ্গাইলের হাসানুজ্জামিল শাহিন প্রমুখ।
সমাবেশে বিএনপির আবদুল আউয়াল মিন্টু, নজমুল হক নান্নু, আব্দুল কুদ্দুস, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সালাউদ্দিন আহমেদ, আবদুস সালাম আজাদ, মোস্তাফিজুর রহমান বাবলু, নাসির উদ্দিন অসীম, শিরিন সুলতানা, আমিরুল ইসলাম খান আলিম, রেহানা আখতার রানু, নিলোফার চৌধুরী মনি, নেওয়াজ হালিমা আরলী, এম এ মালেক, খন্দকার আবু আশফাক, আসাদুল করীম শাহিন, মীর নেওয়াজ আলী, তাইফুল ইসলাম টিপু, আবদুল কাদির ভুঁইয়া জুয়েল, কাজী মো. সেলিম রেজাসহ উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্যসহ কেন্দ্রীয় ও অঙ্গসংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।