বিজিবির মহাপরিচালক বলেন, ‘ছাত্র আন্দোলনে ঝুঁকি কমাতে বিজিবি ইচ্ছে করেই ভারী অস্ত্র মোতায়েন করেনি। আমাদেরকে হেলিকপ্টার ব্যবহার করতে বলা হয়েছিল, কিন্তু আমরা সেটি করিনি। সরকারি আদেশ মেনে অভ্যুত্থানে বিজিবি ছাত্রদের সহায়তা করেছে।’
তিনি উল্লেখ করেন, ৫ আগস্ট ‘লংমার্চ টু ঢাকা’ ঠেকানোর জন্য বিজিবিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। অনেক বড় স্থান থেকে রিকোয়েস্ট করা হয়েছিল। বিজিবি ছাত্র-জনতার পক্ষে কৌশলগতভাবে কাজ করেছে।
বিজিবি মহাপরিচালক আরও বলেন, দুর্গাপূজার সময় অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করতে নানা ধরনের ষড়যন্ত্র চলছে, যা স্যাবটাজ হতে পারে।
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কিভাবে ভারতে গেলেন, সেই বিষয়ে বিজিবির কাছে কোন তথ্য নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, এত নজরদারির মাঝেও কীভাবে মামলার আসামিরা ভারতে পালিয়ে গেছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে ভারতের সঙ্গে বন্দিবিনিময় চুক্তির আওতায় অপরাধীদের ফিরিয়ে আনা যেতে পারে। সেটি সরকারের দেখার বিষয়।